বুয়েট ছাত্র আবরারের মৃত্যু: যে ভয়ঙ্কর তথ্য জানালেন ডাক্তার!

ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, নি`হত আবরার ফাহাদের হাতে, পায়ে এবং পিঠে অনেক ইনজুরি ছিল। ওই ইনজুরির জন্য রক্তক্ষরণ হয়ে সে মারা গেছে।সোমবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ঢামেক ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. মো. সোহেল

মাহমুদ।সোহেল মাহমুদ বলেন, দুপুর দেড়টার দিকে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। ফাহাদের হাতে, পায়ে ও পিঠে আ`ঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এই আঘাতের কারণেই তার মৃ`ত্যু হয়েছে। আঘাতের ধরন দেখে মনে হয়েছে ভোঁতা কোনো জিনিস যেমন, বাঁশ বা স্ট্যাম্প দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। তবে তার মাথায় কোনো আঘাত নেই। কপালে ছোট একটি কাটা চিহ্ন রয়েছে।রোববার (৬ অক্টোবর) দিবাগত মধ্যরাতে বুয়েটের সাধারণ ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ফাহাদকে শেরেবাংলা হলের দ্বিতীয় তলা থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ

ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান। সোমবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে ছাত্রলীগের দুই নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।আরও পড়ুন…।জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ জাপা প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ায় রংপুরের উপ-নিবার্চন ভোটারদের আগ্রহ কম ছিল। এবারের নির্বাচন এবং ৯০ এর পর থেকে প্রতিটি নির্বাচনে এখানে লাঙ্গল

জয়ী হয়েছে। যেহেতু আওয়ামী লীগ আমাদের প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে তাদের প্রার্থী প্রত্যাহার করেছেন। সে কারণে এখানে তেমন কোন প্রতিযোগিতা হওয়া কথা নয়। যেহেতু আমাদের লাঙ্গলের প্রার্থী বিজয়ী হবে। সে কারণে অনেকেই এখানে ভোট দেয়ার ব্যপারে আগ্রহ দেখাননি। যেদিন আওয়ামী লীগ প্রার্থী প্রত্যাহার করেছে এবং আমরা আমাদের প্রার্থী নিয়ে এগিয়ে এসেছি। সঙ্গে সঙ্গে রংপুরের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে,

লাঙ্গলকে বিজয়ী করবে। আমাদেরকে বিজয়ী করবে। সেকারণে এখানে ভোটে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা কিংবা প্রতিযোগিতা সেরকম কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। হওয়ার কথাও ছিল না। দরকারও ছিল না। সে কারণে হয়তো মানুষ বেশি ভোট কেন্দ্রে আসেনি বলে আমার বিশ্বাস। তথাপি আমাদের প্রার্থী বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।

Leave a Reply