চট্টগ্রাম মেডিক্যালে আ-গুন

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার সাতটার দিকে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট।

তবে, কি কারণে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের কারণে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

বিস্তারিত আসছে…

সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার নির্দেশ দিয়ে কোভিড টেস্টিং কমিয়ে দিয়েছে। এখন টেস্ট বন্ধ। দিনাজপুর থেকে বলছে যে, আপাতত বন্ধ রাখ। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কোন জায়গায় চলে গেছে। আজকে লক্ষ্য করে দেখেন, প্রতিদিনের ব্রিফিং বাদ দিয়েছে। কারণ আর কত মিথ্যা কথা বলবে। এখন একটা প্রেস রিলিজ দিয়ে দেয় অনলাইনে। সংক্রমণ তথ্য লুকিয়ে লাভ কী? সরকারের ব্যর্থতার কারণে, তাদের উদাসীনতার কারণে কোভিড ছড়িয়ে গেছে। এই অবস্থা হলে সরকারের প্রয়োজনটা কী?’

এই অবস্থা থেকে উত্তরণে গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, মানুষের এখন এই সরকারের কাছে জবাব চাওয়া উচিৎ। সরকারকে বলা উচিৎ- এনাফ ইজ এনাফ। দয়া করে বাংলাদেশের মানুষকে ক্ষমা দাও, তোমরা চলে যাও এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার ব্যবস্থা কর।

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যার প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির এ নেতা বলেন, সিনহার হত্যার বিষয়টা অত্যন্ত বিগ রুটেড। এখানে অনেকগুলো বিষয় সামনে চলে এসেছে। একটা হচ্ছে- স্পষ্টে এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিং। পুলিশকে এই অথরিটি কে দিয়েছে? এখন পর্যন্ত আমাদের জানা নেই যে, পুলিশ মুহূর্তের মধ্যে কাউকে গুলি করে হত্যা করতে পারে। দুই নম্বর হচ্ছে যে, হত্যার ইমিউনিটি (দায়মুক্তি) দেয়া হয়েছে কি না। আমরা জানি না, এই ধরনের দায়মুক্তি পুলিশের আছে কি না যে, কাউকে গুলি করে হত্যা করতে পারে।

ফখরুল বলেন, সিনহার এই ঘটনা চোখ খুলে দিয়েছে, বিষয়টাকে একেবারে সামনে নিয়ে এসেছে। কিন্তু বহু আগে থেকে ২০০৮ সালে এই আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর থেকে কিন্তু এসব ঘটনা ঘটছে। অত্যন্ত বেশি ঘটেছে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ তে। সেগুলো সবই ছিল রাজনৈতিক। এসব নিয়ে কিন্তু সেভাবে সারফেসে আসেনি। আমরা অনেক কথা বলেছি, মানববন্ধন করেছি, ভিকটিম ফ্যামিলিগুলোকে নিয়ে গণমাধ্যমের সামনে, জাতির সামনে আনার চেষ্টা করেছি। আমাদের ভিকটিমরা জাতিসংঘের সদর দফতর জেনেভায় পর্যন্ত গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার রিপোর্টে প্রত্যেকবছরই এই বিষয়গুলো এসেছে, ইউএন হিউম্যান রাইটস কমিশন, অ্যামিনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ডেমোক্রেসি ওয়াচ এবং বৃটিশ পার্লামেন্টেও এই বিষয়গুলো উত্থাপিত হয়েছে।’

Leave a Reply